আজ গুরুপুর্নিমা। আমাদের গুরুকে সম্মান জানানোর জন্যে নির্দিষ্ট দিন। গুরু কে ?গুরু কে ভাগ করলে পাওয়া যাবে গু এবং রু। এর মধ্যে গু শব্দের অর্থ অজ্ঞানের অন্ধকার যার মধ্যে ডুবে আছে জীবজগত আর রু শব্দের অর্থ আলো। অর্থাত যিনি আমাদের ভিতরকার অজ্ঞানের অন্ধকার দূর করে আলোর পথে নিয়ে যান তিনিই গুরু। যিনি আমাদের হাত ধরে জীবন মহাজীবনের পথে নিয়ে যান তিনিই গুরু। এই পূর্নিমায় তাকেই আমরা জানাই আমাদের শ্রদ্ধা।
এই পূর্নিমার এহেন নামকরণের কারণ -এটি ব্যাসদেবের আবির্ভাব তিথি। ব্যাসদেব যে ভাগবত, গীতা সহ বহু মহাগ্রন্থের মাধ্যমে আমাদের হিন্দু ধর্মকে দেখিয়েছেন দিশা আর তাই তাঁকেই আমরা মানি প্রথম ধর্মগুরু রূপে। এটি তাঁর আবির্ভাব তিথি। তাই এই তিথিতে আমরা সেই আদি গুরুকে শ্রদ্ধা জানাই। আর তাঁর মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানাই আমাদের জীবনে যিনি মুক্তির কান্ডারী হয়ে এসেছেন সেই গুরুকে।
আজ গুরুপুর্নিমা উপলক্ষ্যে আমি প্রনাম জানাই আমার শক্তিমন্ত্রের মন্ত্রগুরু তথা ক্রিয়াগুরু বাবাকে,কৃষ্ণ মন্ত্রের গুরু মাকে,অধ্যাত্ম পথে যেসব মহাত্মাদের কৃপায় সিঞ্চিত হয়েছি আমি সেই মহাত্মাদের এবং যেসব অধ্যাত্ম গ্রন্থের মাধ্যমে নিজেকে পরিশীলিত করতে পেরেছি সেই অধ্যাত্ম বই এর লেখকদের। এদের সবার থেকেই আমি শিখেছি মহাজীবনের পথ চলার সূত্র। তাই এঁরা সবাই আমার গুরু। এদের সবাইকেই আমার প্রণিপাত।
সেইসাথে দেশ বিদেশে আমার যারা শিষ্য শিষ্য আছ, তোমাদের সবাই আমার নিও আমার প্রাণভরা ভালবাসা,স্নেহ,শুভেচ্ছা ,প্রীতি ও আশির্বাদ। ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা করি - তিনি তোমাদের সবার সার্বিক মঙ্গল করুন। সার্থক হোক তোমাদের পথ চলা মহাজীবনের লক্ষ্যে।
এই পূর্নিমার এহেন নামকরণের কারণ -এটি ব্যাসদেবের আবির্ভাব তিথি। ব্যাসদেব যে ভাগবত, গীতা সহ বহু মহাগ্রন্থের মাধ্যমে আমাদের হিন্দু ধর্মকে দেখিয়েছেন দিশা আর তাই তাঁকেই আমরা মানি প্রথম ধর্মগুরু রূপে। এটি তাঁর আবির্ভাব তিথি। তাই এই তিথিতে আমরা সেই আদি গুরুকে শ্রদ্ধা জানাই। আর তাঁর মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানাই আমাদের জীবনে যিনি মুক্তির কান্ডারী হয়ে এসেছেন সেই গুরুকে।
আজ গুরুপুর্নিমা উপলক্ষ্যে আমি প্রনাম জানাই আমার শক্তিমন্ত্রের মন্ত্রগুরু তথা ক্রিয়াগুরু বাবাকে,কৃষ্ণ মন্ত্রের গুরু মাকে,অধ্যাত্ম পথে যেসব মহাত্মাদের কৃপায় সিঞ্চিত হয়েছি আমি সেই মহাত্মাদের এবং যেসব অধ্যাত্ম গ্রন্থের মাধ্যমে নিজেকে পরিশীলিত করতে পেরেছি সেই অধ্যাত্ম বই এর লেখকদের। এদের সবার থেকেই আমি শিখেছি মহাজীবনের পথ চলার সূত্র। তাই এঁরা সবাই আমার গুরু। এদের সবাইকেই আমার প্রণিপাত।
সেইসাথে দেশ বিদেশে আমার যারা শিষ্য শিষ্য আছ, তোমাদের সবাই আমার নিও আমার প্রাণভরা ভালবাসা,স্নেহ,শুভেচ্ছা ,প্রীতি ও আশির্বাদ। ঠাকুরের কাছে প্রার্থনা করি - তিনি তোমাদের সবার সার্বিক মঙ্গল করুন। সার্থক হোক তোমাদের পথ চলা মহাজীবনের লক্ষ্যে।