সত্যের আলোয় বাল্মীকি রামায়ণ
- তারাশিস গঙ্গোপাধ্যায়।
বালকান্ড
এক - (সর্গ ১-৪) - শ্রীরামের জন্মের আগে রামায়ণ রচনা হয়নি আর প্র চলিত মত অনুযায়ী বাল্মীকিও কোন দস্যু রত্নাকর ছিলেন না।
* * *
মহাকবি বাল্মীকির রামায়ণ রচনার সূত্রপাত হয় তমসা নদীর তীরের একটি তপোবনের আশ্রমে। সেখানেই ঋষি বাল্মীকি তাঁর শিষ্যদের নিয়ে থাকতেন। এই তপোবনে একদিন দেবর্ষি নারদ দেখা করতে এলেন ঋষির সঙ্গে। সেইসময় দুজনের মধ্যে নানা বিষয়ে বার্তালাপ হয়। কথাপ্রসঙ্গে ঋষি বাল্মীকি তখন ত্রেতা যুগের শ্রেষ্ঠতম রাজার নাম জানতে চাইছিলেন যাঁর মধ্যে কাম্য ষোলটি কলা সম্পূর্ণভাবে রয়েছে। তাই তিনি দেবর্ষির কাছে জানতে চাইলেন, "সমসাময়িক সময়ে গুণ, বীরত্ব, ধর্ম, কৃতজ্ঞতা, দৃঢ়তা এবং দৃঢ় সংকল্পে সমৃদ্ধ এমন কোন পণ্ডিত, যোগ্য এবং সুদর্শন
পুরুষ কি আছেন যিনি অনবদ্য চরিত্রের অধিকারী এবং চিরকাল সকল প্রাণীর কল্যাণে নিবেদিত? এমন কেউ কি আছেন এই সময়ে
যিনি সকল প্রকার পরিস্থিতিতে সংযম বজায় রাখেন, নিজের ক্রোধের উপর বিজয়লাভ করেছেন, যাঁর মনে কোন হিংসা নেই এবং যখন তিনি রাগান্বিত হন, স্বর্গের দেবতারাও ভয় পেয়ে যান?"
নারদ তৎক্ষণাৎ উত্তর দিলেন, "বর্তমানে এমন একজন ব্যক্তিই আছেন যাঁকে আমরা জানি, যিনি সত্যিই আপনার বর্ণনার মতই মহান। তিনি হলেন অযোধ্যার রাজা শ্রীরামচন্দ্র। ইক্ষ্বাকু বংশে জন্মগ্রহণ করেছেন তিনি।"
রামায়ণ রচনার আগে ঋষি বাল্মীকির এই প্রশ্ন প্রমাণ করে যে শ্রীরামের জন্মের আগে তিনি রামায়ণ লেখেন নি। তিনি ছিলেন শ্রীরামের সমসাময়িক। আর সেইসময়কার রাজা শ্রীরামের কথা প্রথম তিনি শোনেন দেবর্ষি নারদের কাছে। তাই শ্রীরামের জন্মের আগে রামায়ণ রচনার প্রবাদ সম্পূর্ণ কাল্পনিক।
অতঃপর দেবর্ষি নারদ শ্রীরামের জীবনকাহিনী সংক্ষেপে বর্ণনা করলেন বাল্মীকির কাছে - তাঁর জীবনে অপ্রত্যাশিত বনবাস, বনে প্রায় চৌদ্দ বছর যাপন, পরাক্রমী রাক্ষস রাজা রাবণের দ্বারা তাঁর স্ত্রী সীতার অপহরণ, রামের পত্নীবিরহের শোক, বানরদের সাথে তাঁর বন্ধুত্ব, সমুদ্রের উপর সেতু নির্মাণ, রাবন বধ, লঙ্কা জয় এবং অবশেষে অযোধ্যায় ফিরে সিংহাসনে রাজ্যাভিষেক। সবই নারদ খুলে বলেন তাঁকে।
নারদ চলে যাওয়ার পর, ঋষি স্নানের জন্য তমসার তীরে গেলেন। সেখানে তাঁর চোখে পড়ল - একজোড়া ক্রৌঞ্চ পাখি একে অপরের সাথে মিলনের আনন্দে পূর্ণ হয়ে রয়েছে।
হঠাৎ একজন শিকারী সেখানে এসে উপস্থিত হয় এবং আড়াল থেকে তীর নিক্ষেপ করে পুরুষ ক্রৌঞ্চটির উপরে। ক্রৌঞ্চ নিহত হয়ে রক্তাক্ত দেহে মাটিতে পড়ে ছটফট করতে থাকে আর তাই দেখে তার স্ত্রী ক্রৌঞ্চী প্রবল বিরহে করুণস্বরে আকুলভাবে কাঁদতে লাগল। ঋষি বাল্মিকি শিকারীর এই নিষ্ঠুর কাজ দেখে গভীরভাবে ব্যথিত হন। দুটি পাখির মিলনক্ষণ এভাবে যন্ত্রণায় ভরিয়ে দেয়ার জন্যে এবং নারী ক্রৌঞ্চটিকে এমনভাবে বিরহযন্ত্রণায় নিমজ্জিত করার জন্য তিনি প্রবল ক্রোধে শিকারীকে অভিশাপ দেন, "ওহে শিকারী, মাংসের লোভে মোহিত হয়ে তুমি যেভাবে ক্রৌঞ্চ দম্পতির একটিকে মেরে দ্বিতীয়টিকেও প্রবল যন্ত্রণায় বিদ্ধ করেছ, তাতে আমি বলছি - তুমিও জীবনে কখনো সুখ পাবে না। আজীবন মানসিক শান্তি থেকে বঞ্চিত হবে তুমি।"
কিন্তু এই অভিশাপ বাক্য উচ্চারণ করেই বাল্মীকির মনে জাগল এক অন্য ভাব - তিনি নিজের অভিশাপের শ্লোকটির গঠন স্মরণ করে বিস্মিত হয়ে গেলেন। তাঁর মনের ভাব তিনি ব্যক্ত করলেন তাঁর এক শিষ্য ভরদ্বাজের কাছে। এই শ্লোকটি তাঁর সামনে উপস্থাপন করে বললেন, "এই অভিশাপ দিতে গিয়ে আমি যে শব্দগুলি উচ্চারণ করেছি তা অদ্ভুতভাবে চারটি অংশের একটি কাব্যিক ছন্দে আপনা থেকেই রচিত হয়ে গেছে। এই যে চরণবদ্ধ সমান অক্ষর বিশিষ্ট তন্ত্রীলয়ে গানের যোগ্য বাক্য আমার শোকাবেগে উৎপন্ন হয়েছে তা নিশ্চয় একসময় শ্লোক নামে খ্যাত হবে।"
শিষ্য ভরদ্বাজ সানন্দে সেই শ্লোকটি মনের মাঝে গেঁথে নিলেন।
ঋষি বাল্মীকির উচ্চারিত মূল সংস্কৃত ছন্দটি ছিল -
মা নিষাদ প্রতিষ্ঠাং ত্বমগমঃ শাশ্বতীঃ সমাঃ।
যৎ ক্রৌঞ্চমিথুনাদেকমবধীঃ কামমোহিতম্ ॥
এই ঘটনার পর ঋষি বাল্মীকি নিজের আশ্রমে ফিরে আসেন। তাঁর মন তখন তাঁর প্রত্যক্ষ করা দুঃখজনক ঘটনা এবং তাঁর উচ্চারিত শ্লোকটি নিয়েই চিন্তামগ্ন ছিল। সম্ভবত তাঁকে আশ্বস্ত করতে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মা তাঁর সামনে আবির্ভূত হলেন।
তিনি বাল্মীকিকে বললেন, 'তুমি যা রচনা করেছেন তা আসলে একটি শ্লোক। এই শ্লোকের ছন্দ হল অনুষ্টুপ যা খুবই সহজে সঙ্গীত পরিবেশনের জন্য ব্যবহার করা যায়। অনুষ্টুপ ছন্দ এরকমই বত্রিশটি অক্ষর নিয়ে গঠিত। আমার ইচ্ছাতেই এই শ্লোক ছন্দে রচিত হয়েছে তোমার মাধ্যমে। কারণ আমি চাই তোমার মাধ্যমে রচিত হোক শ্রীরামের উপর এক মহাকাব্য। তুমি নারদের থেকে শ্রীরামের যে জীবনচরিত শুনেছ সেই ঘটনাবলী সাজিয়ে একটি মহাকাব্য রচনা কর এরকম শ্লোকের মাধ্যমে। তুমি জগতের কাছে শ্রীরামের মহিমান্বিত জীবনচরিত প্রকাশ কর। যা এখন অবধি শ্রীরাম বিষয়ে তোমার অবিদিত আছে সে সমস্তও তোমার তোমার বিদিত হবে। তোমার এই রচনায় কোনও বাক্য মিথ্যা হবে না। আর যত কাল ভূতলে গিরি নদী সকল অবস্থান করবে তত কাল রামায়ণকথা লোকসমাজে প্রচারিত থাকবে। আর যত কাল তোমার রচিত রামের আখ্যান পৃথিবীতে প্রচারিত থাকবে তত কাল তুমিও আমার জগতের উর্ধ্ব ও অধোলোকে বাস করবে।
এই দৈব আদেশের পর ঋষি বাল্মীকি দৃঢ় সংকল্প নেন রামায়ণ রচনার জন্যে।
কিন্তু সংকল্প নিলেই তো হল না। আগে যে সম্যকভাবে জানতে হবে শ্রীরামের জীবনচরিত। অতএব এবার ঋষি বাল্মীকি শ্রীরামের মহাজীবনের বিস্তারিত বিবরণ জানতে গভীর ধ্যানে বসেন। আপন যোগশক্তির বলে ধ্যানের মাধ্যমে তিনি শ্রীরামের জীবনের ঘটনাগুলিকে নিজের চোখের সামনে দেখতে থাকেন, ঘটনাপ্রবাহ ঠিক যেমনটি ঘটেছিল। আর তারপর শুরু হয় তাঁর রামায়ণ রচনা।
এইভাবে বাল্মীকির হাত দিয়ে রামায়ণ রচিত হয়েছিল। এই রামায়ণ হল ভারতবর্ষের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস। ত্রেতাযুগের সেই ফেলে আসা সময়ের পূর্ণাঙ্গ চিত্র উঠে এসেছে এই ইতিহাসের মাধ্যমে। বাল্মীকি ঋষি এই ইতিহাস চব্বিশ হাজার শ্লোক, পাঁচশ সর্গ রচনা করেন ছয় কাণ্ডে।
ইতিহাস রচনার পর ঋষি বাল্মীকির প্রয়োজন ছিল এমন কোন সঠিক শিষ্যকে নির্বাচন করা যিনি মহাকাব্যটি স্থানীয় নগর গ্রামের শ্রোতাদের কাছে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে পারেন। তিনি যখন এই কথা ভাবছিলেন, তখন তাঁর দুই শিষ্য লব ও কুশ তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসেন। এই অল্পবয়সী ছেলেদুটি ছিল প্রখর বুদ্ধিমান, গুণী, বেদে পারঙ্গম এবং সঙ্গীতে পারদর্শী।
বাল্মীকি যখন দুই ভাইকে শেখাতে লাগলেন তখন তিনি দেখলেন - তাঁরা পাঠে ও গানে দ্রুত মধ্য ও বিলম্বিত এই তিন মানে এবং ষড়জ ঋষভ প্রভৃতি সপ্ত স্বরে বীণাদি তন্ত্রীবাদ্যের সমলয়ে বড় সুন্দরভাবে এই কাব্য গাইতে লাগলেন। তিনি দেখলেন - এই দুই ভাই গান্ধর্ব বিদ্যা এবং স্বরের উচ্চারণস্থান ও মূর্ছনায় অভিজ্ঞ। তাদের কণ্ঠস্বর সুমধুর। তাঁরা গন্ধর্বদের মতই সুন্দর এবং রূপলক্ষণসম্পন্ন।
বাল্মীকির তখন দুইজনকে দেখে মনে হয় - পৃথিবীতে বিষ্ণুর প্রতিচ্ছবি যেমন শ্রীরাম তেমনিই লব এবং কুশ দুজনেই যেন স্বয়ং শ্রীরামের প্রতিবিম্বের মত। তাই রামায়ণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার ধারক ও বাহক রূপে এই দুই শিষ্য তাঁকে যথাযথ সহায়তা করবে।
অতএব ঋষি বাল্মীকি এরপর লব ও কুশকে তাঁর লেখা রামায়ণ মুখস্থ করান। দুজনেই মহাকাব্যটিকে সম্পূর্ণ গভীরতায় আত্মস্থ করে নেয় এবং তারপর তারা দিকে দিকে এই রামায়ণ গান ছড়িয়ে দিতে থাকে। অন্তরের আবেগ দিয়ে তারা অযোধ্যার শহর ও গ্রামের অধিবাসীদের কাছে শ্রীরামের জীবন আলেখ্য তুলে ধরতে থাকে এই রামায়ণ গানের মাধ্যমে।
এইসময় একদিন ঋষি বাল্মীকি শুনলেন যে শ্রীরামচন্দ্র অশ্বমেধ যজ্ঞ করতে চলেছেন। সেই যজ্ঞতে অংশগ্রহন করতে দুর দূরান্ত থেকে অযোধ্যায় অতিথিরা আসছিলেন। ঋষি বাল্মীকিও লব কুশ সহ তাঁর অন্য শিষ্যদের সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন অযোধ্যায়। সেইসময় একদিন লব ও কুশ অযোধ্যার পথে পথে যখন রামায়ণ গান গেয়ে শোনাচ্ছিল তখন শ্রীরাম প্রাসাদের অলিন্দ থেকে তাদের দেখতে পান। তিনিই লব ও কুশকে এই রামায়ণ গান গাইতে তার প্রাসাদে আমন্ত্রণ জানান। যথাসময়ে
লব ও কুশ শ্রীরামের সামনে এসে গাইতে শুরু করেন তাঁর জীবন আলেখ্য রামায়ণ।
লব ও কুশের রামায়ণ গান সেদিন যেমন অযোধ্যার রাজদরবারে জাগিয়েছিল আনন্দের স্পন্দন, আজও এই রামায়ণ গান একইভাবে আনন্দের স্পন্দন জাগায় যেখানেই তা অনুষ্টুপ ছন্দের সুরে গাওয়া হয়। ঋষি বাল্মীকি বলেছেন যে এই মহাকাব্যটির গান শুনলেই শ্রোতারা পুণ্য লাভ করে কারণ রামায়ণ কেবল শ্রীরাম, লক্ষ্মণ, সীতার জীবনী সম্বলিত একটি মহাকাব্য নয়, এই মহাগ্রন্থ পাঠ জীবনকে উদ্দীপিত করে বেদের জ্ঞান ও বেদান্তের শিক্ষায়, মানুষকে দেখায় আলোর দিশায় চলার পথ।
রামায়ণ সম্পর্কে বলা হয়েছে:
"कामार्थगुणसंयुक्तं धर्मार्थगुणविस्तरम् |
समुद्रमिव रत्नाढ्यं सर्वश्रुतिमनोहरम् ||"
এইভাবে শুরু হয়েছে বাল্মীকির রামায়ণ। এই মূল রামায়ণে ঋষি বাল্মীকি সম্পর্কে খুব কম তথ্য পাওয়া যায়। এখানে শুধু বলা হয়েছে যে তিনি একজন বিখ্যাত ঋষি এবং যোগী, যিনি তমসা নদীর তীরে একটি আশ্রমে থেকে সাধনা করতেন এবং শিষ্যদের পাঠ দিতেন। বনবাসের সময় শ্রীরাম, সীতা এবং লক্ষ্মণ চিত্রকূটে যাওয়ার আগে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
বাল্মীকি যে আগে দস্যু রত্নাকর ছিলেন এবং তাঁকে রাম নাম দেয়ার পর "মরা মরা" জপ করতেন এরকম কোন গল্প মূল রামায়ণে নেই। এগুলো সবই উত্তরকালে সংযোজিত হয়েছে।
শুধু রামায়ণের উত্তরকাণ্ডতে (এই উত্তরকাণ্ডও কিন্তু বাল্মীকি রচিত নয়। পরবর্তীকালের সংযোজন।) রয়েছে - ঋষি বাল্মীকি নিজের পরিচয় দিতে গিয়ে বলছেন যে তিনি প্রচেতার দশম পুত্র এবং বহু বছর ধরে তীব্র তপস্যা করে সিদ্ধিলাভ করেছেন৷
আর স্কন্দপুরাণ অনুসারে জানা যায় - ঋষি বাল্মীকি পূর্বজন্মে একজন শিকারী ছিলেন। ঋষি শঙ্খের সাথে একটি সাক্ষাৎ তাঁর জীবনধারা বদলে দেয়। ঋষি শঙ্খ তাঁকে কানে রামনাম দিয়েছিলেন। রামনামের নিয়মিত জপের ফলে পরবর্তী জন্মে তিনি ঋষি বাল্মীকির পুত্র রূপে জন্মগ্রহণ করেন আর বাল্মীকির পুত্র হওয়ায় তিনিও বাল্মীকি নামে পরিচিত ছিলেন। স্কন্দপুরান মতে তিনিই রামায়ণ রচনা করেন।
অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে যে বাল্মীকির সম্বন্ধে পরবর্তীকালে নানা মুনির নানা মত প্রকাশ পেয়েছে। তবে যেহেতু আমরা এখানে একনিষ্ঠভাবে এই লেখায় শুধুমাত্র বাল্মীকি রামায়ণ অনুসরণ করে রামায়ণকে জানব তাই অন্য সমস্ত পরবর্তীকালে সংযোজিত কাহিনী ত্যাগ করে বাল্মীকির মত অনুযায়ী বলব যে রামায়ণের রচয়িতা বাল্মীকি ছিলেন একজন মহান ঋষি যিনি তাঁর জীবদ্দশায় শ্রীরামের সাক্ষাৎ পেয়েছিলেন। আর শ্রীরামের জন্মের আগে তিনি রামায়ণ লেখেন নি। শ্রীরামের জীবদ্দশায় ঘটে যাওয়া কাহিনী নিয়েই তাঁর রামায়ণ রচনা। পরবর্তী অধ্যায়গুলিতে আমরা দেখব কিভাবে সত্যিকারের রামায়ণকে তুলে ধরা হয়েছিল জগতবাসীর সামনে আর পরবর্তীকালের নানা অবাস্তব সংযোজন কিভাবে জগৎবাসীর চোখে রামায়ণকে হেয় করেছে নানাভাবে।
(ক্রমশ)
#বাল্মিকী #রামায়ণ #valmiki #ramayana #rama #sita #ravan #আধ্যাত্মিক #devotion #epic #মহাকাব্য
অপূর্ব । অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী অংশের জন্য। প্রণাম।
ReplyDeleteপূর্ণাঙ্গ বিশ্লেষণ পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা শুরু হয়ে গেল, দাদা। 🙏
ReplyDeleteঅসাধারণ তথ্যপূর্ণ লেখা
ReplyDeleteঅপেক্ষায় রইলাম পরের অংশের জন্য।
ReplyDeleteঅপূর্ব লাগল পড়ে 🙏🙏
ReplyDeleteঅপূর্ব। সত্যশ্রয়ী পূর্ণাঙ্গ রামায়ণের অপেক্ষায় রইলাম।
ReplyDeleteপুরোটা জানার আগ্রহে থাকলাম। দেখা যাক আসল সত্যটাকে আমরা কিভাবে এতদিন ভুল জেনে চলে আসছি? অপেক্ষায় থাকলাম.......।
ReplyDeleteKhub valo laglo Dada
ReplyDeleteSotti koto kichu amader ojana. Koto vul tottho jani amra.sobaike sothik pother disha dekhak apnar lekha...khub sundor. Joy Gopal
ReplyDeleteKhub bhalo laglo dada.
ReplyDeleteRishi balmiki r concept ta dada clear korlen pratikhay thakkam........ Baki tar 🙏
ReplyDeleteসমৃদ্ধ হলাম, অপেক্ষায় রইলাম সঠিক ভাবে রামায়ণ কে জানার জন্য,প্রণাম, জয় শ্রী রাম
ReplyDeleteদারুণ লাগলো লেখাটি পড়ে। পরের লেখার জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
ReplyDeleteপুরোটা জানার অপেক্ষায় থাকলাম. প্রণাম। - Arnab Mallick
ReplyDeleteKhub valo laglo. Apekshay roilam
ReplyDeleteBakita porar ichchhe roilo ebong er sathe emon sotyo amader samne tule dhorar jonye dhonyobad Dada 🙏
ReplyDeleteNext part r opekhai roilm dada🙏
ReplyDeleteEto dekhchi ek jugantokari ebong aloron shristikari rochona. Amader bartomane samaje boddha der notun kore vabate probuddho korbe👍🙏
ReplyDelete