শীতলীকুম্ভক
অনেকেই আমাকে অনেকদিন ধরে বলছেন যোগ নিয়ে কিছু লেখার জন্যে। যোগের সম্বন্ধে লেখার তো কত কিছুই আছে। আর গরমকালে ঠান্ডার প্রতিই তো মানুষের আকর্ষণ হয়। তাই ভাবলাম শীতলী কুম্ভক দিয়ে শুরু করা যাক।
অনেকে হয়ত বলবেন -এতে কি ফল হয়?উত্তরে বলি - এতে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং শরীরে জ্যোতির প্রকাশ ঘটে। যোগের পথে যারা আছেন তারা এটি নিয়মিত অনুসরণ করেন। গোরখ সংহিতায় এ সম্পর্কে খুব ভালোভাবে বলা আছে।
এতে জিভ সরু করে ঠোঁট দিয়ে বাতাস টানতে হয়।তারপর সেই বায়ু অনেকটা ঢোঁক গেলার মত গিলে পেতে চালনা করতে হয়। তারপর কিছুক্ষণ সেই বাতাসকে কুম্ভক করে ধরে রেখে দুই নাক দিয়ে রেচন করতে হয়। এরকম করে বারবার বাতাস টেনে শীতলীকুম্ভক করলে কিছুদিনের মধ্যেই রক্ত পরিষ্কার হয়,অজীর্ণ এবং পিত্তকফের হাত থেকেও মুক্তি মেলে। সেইসাথে শরীরও অনেকটা ঠান্ডা থাকে। দিনেরাতে অন্তত তিন চারবার এই যৌগিক ক্রিয়া যদি পাঁচ মিনিট করেও করা যায় তবে বিশেষ উপকার হয়।
অনেকে হয়ত বলবেন -এতে কি ফল হয়?উত্তরে বলি - এতে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং শরীরে জ্যোতির প্রকাশ ঘটে। যোগের পথে যারা আছেন তারা এটি নিয়মিত অনুসরণ করেন। গোরখ সংহিতায় এ সম্পর্কে খুব ভালোভাবে বলা আছে।
এতে জিভ সরু করে ঠোঁট দিয়ে বাতাস টানতে হয়।তারপর সেই বায়ু অনেকটা ঢোঁক গেলার মত গিলে পেতে চালনা করতে হয়। তারপর কিছুক্ষণ সেই বাতাসকে কুম্ভক করে ধরে রেখে দুই নাক দিয়ে রেচন করতে হয়। এরকম করে বারবার বাতাস টেনে শীতলীকুম্ভক করলে কিছুদিনের মধ্যেই রক্ত পরিষ্কার হয়,অজীর্ণ এবং পিত্তকফের হাত থেকেও মুক্তি মেলে। সেইসাথে শরীরও অনেকটা ঠান্ডা থাকে। দিনেরাতে অন্তত তিন চারবার এই যৌগিক ক্রিয়া যদি পাঁচ মিনিট করেও করা যায় তবে বিশেষ উপকার হয়।
No comments:
Post a Comment